Sunday, 18 March 2018

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল

বাংলাদেশ ক্রিকেট দল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে জাতীয় ক্রিকেট দল হিসেবে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে। তারা "দ্য টাইগার" নামেও পরিচিত। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (সংক্ষেপে বিসিবি) এই দল পরিচালনা করে। বাংলাদেশ আইসিসি'রটেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিক মর্যাদাপ্রাপ্ত স্থায়ী সদস্য দেশগুলোর অন্তর্ভুক্ত। তারা দশম টেস্টখেলুড়ে দেশ হিসেবে ভারতের বিপক্ষে ২০০০ সালে ঢাকায় তাদের প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলে।
বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বপ্রথম আত্মপ্রকাশ করে ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত আইসিসি ট্রফিতে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে। সেবারের টুর্ণামেন্টে চার ম্যাচের দু'টিতে তারা হেরে যায় এবং দু'টিতে জয়লাভ করে। এর সাত বছর পর ১৯৮৬ সালের ৩১ মার্চ এশিয়া কাপে ক্রিকেটে তারা তাদের সর্বপ্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচটি খেলে পাকিস্তানের বিপক্ষে। ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ আইসিসি ট্রফি জেতে এবং এর মাধ্যমে প্রথমবারের মতো ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। বিশ্বকাপে তারা পাকিস্তান এবং স্কটল্যান্ডকে পরাজিত করে।
১৯৯৭ সাল থেকেই বাংলাদেশ ক্রিকেট দল আইসিসি ওয়ানডে খেলুড়ে দেশ হিসেবে ওয়ানডে খেলে আসছে। ২০০০ সালের ২৬ জুন তারা দশম টেস্ট খেলুড়ে দেশ হিসেবে আইসিসি'র সদস্যপদ লাভ করে। ২০১৭ সালের ১৯ মার্চ পর্যন্ত তারা মোট ১০০ টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছে এবং ৯টি ম্যাচে জয়লাভ করে। তারা সর্বপ্রথম টেস্ট জেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। পরবর্তী টেস্ট দু'টো জিতে তারা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। জুন , ২০১৫ সালে বাংলাদেশ আইসিসি টেস্টে ৯ম, ওডিআইয়ে ৭ম এবং টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের রেটিংয়ে ১০ম স্থানে অবস্থান করছে।
ওডিআই মর্যাদা প্রাপ্তি: ১৯৯৭ সালে
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তি: ২০০০ সালে

পরিচ্ছেদসমূহ

  [লুকিয়ে রাখুন

ইতিহাস[সম্পাদনা]

২০শ শতাব্দী[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ ১৯৭৭ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সহযোগী সদস্যে পরিণত হয়। পরবর্তীতে রাকিবুল হাসানের নেতৃত্বে ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিতআইসিসি ট্রফিতে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে বিশ্ব ক্রিকেটে আত্মপ্রকাশ করে। চার ম্যাচের দু'টিতে তারা হেরে যায় এবং দু'টিতে জয়লাভ করে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়। গাজী আশরাফ হোসেন লিপু'র নেতৃত্বে এশিয়া কাপ ক্রিকেটে ১৯৮৬ সালের ৩১শে মার্চ বাংলাদেশ সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক একদিনের ক্রিকেটে পাকিস্তানের বিপক্ষে অংশগ্রহণ করে।
১৯৮৬ সালের এশিয়া কাপে অংশগ্রহনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রাখে। এটা সেই দলের ছবি।
আয়োজক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ১৯৮৮ সালের এশিয়া কাপে অংশগ্রহণ করে। এটাই ছিল বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক একদিনের ক্রিকেট প্রতিযোগিতা। ভয়াবহ বন্যা সত্ত্বেও বাংলাদেশ আয়োজক হিসেবে সফলতার পরিচয় দেয়। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের পর বাংলাদেশ একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম জয়ের দেখা পায় ১৯৯৮ সালে। দীর্ঘ ২২ খেলায় হারের পর মোঃ রফিকের অসাধারণ নৈপুণ্যে (৭৭ রান ও ৩টি উইকেট) কেনিয়ার বিপক্ষে ভারতে অনুষ্ঠিত খেলায় বাংলাদেশ এই জয়লাভ করে।[১] আতহার আলী খান-মোহাম্মদ রফিক জুটি ১৩৭ রান গড়েছিল। আতহার আলী খান করেন ৪৭ রান।[২] পরবর্তীতে অক্টোবর মাসে আইসিসি নক-আউট ট্রফি আয়োজন করে বাংলাদেশ যেখানে সকল টেস্ট খেলুড়ে দল এই একদিনের আন্তর্জাতিক নক-আউট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি জেতার মাধ্যমে বাংলাদেশ ১৯৯৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পায় এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার নিয়মিত সদস্য পদ লাভ করে। প্রথমবার বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেই বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেয় বাংলাদেশ। দলের অসাধারণ ফিল্ডিং এবং খালেদ মাহমুদের ব্যক্তিগত বোলিং (৩/৩১) নৈপুণ্যে বাংলাদেশ ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপজয়ী পাকিস্তানকে ৬২ রানে পরাজিত করে। ম্যাচ সেরা বিবেচিত হন খালেদ মাহমুদ। স্কটল্যান্ড এবং পাকিস্তানকে হারানোর পরও বাংলাদেশ বিশ্বকাপের পরবর্তী রাউন্ডে যেতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু এই জয় বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক টেস্ট দলের সদস্য হতে সহায়তা করে।

টেস্ট দল হিসাবে প্রথম বছর (২০০০-২০০৩)[সম্পাদনা]

২০০০ সালের ১৩ নভেম্বর বাংলাদেশ ক্রিকেট দল নাইমুর রহমানের অধিনায়কত্বে প্রথম আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্রিকেট অঙ্গনে পা রাখে। ভারতের বিপক্ষে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সেই ম্যাচে অভিষেক টেস্টেই সেঞ্চুরি (১৪৫) করে অস্ট্রেলিয়ার চার্লস ব্যানারম্যান ও জিম্বাবুয়ের ডেভিড হটনের পাশে নাম লেখান আমিনুল ইসলাম। অধিনায়ক নাইমুর রহমানের ১৩২ রানে ৬ উইকেট অভিষেক টেস্টের প্রথম ইনিংসে কোনো বোলারের সেরা বোলিং। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যাটিং বিপর্যয়ের কারণে বাংলাদেশ ৯ উইকেটে হেরে যায়। পরবর্তীতে ২০০১ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কলম্বোর এসএসসিতে অভিষেক টেস্টে ১৭ বছর ৬১ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে রেকর্ড গড়েন মোহাম্মদ আশরাফুল। ২০০৩ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে করাচি টেস্টে প্রথমবারের মতো প্রথম ইনিংসে লিড নেয় বাংলাদেশ। মুলতানে তৃতীয় ও শেষ টেস্টে জিততে জিততে ১ উইকেটে হেরে বসে তারা। এই সিরিজে বাংলাদেশের পক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাট্রিক করে অলোক কাপালি। টানা ২১ টেস্ট হারার পর হাবিবুল বাশারের নেতৃত্বে ২০০৪ সালে জিম্বাবুয়ে সফরে ২য় টেস্টে ড্র করতে সমর্থ হয় বাংলাদেশ যদিও খারাপ আবহাওয়ার কারণে ৩দিন খেলা বন্ধ থাকে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০০৪ সালে সেন্ট লুসিয়া টেস্টে তিন ব্যাটসম্যানের সেঞ্চুরির কল্যাণে প্রথম নিজেদের কৃতিত্বে ড্র করে বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে হাবিবুল বাশার ও মোহাম্মদ রফিকের পর দ্বিতীয় ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন খালেদ মাসুদ। চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম জয় পায় বাংলাদেশ ২০০৫ সালে। ম্যাচ সেরা হন এনামুল হক জুনিয়র। সিরিজের অপর টেস্টটিও অমীমাংসিতভাবে শেষ হয়। টেস্ট ইতিহাসে প্রথম সিরিজ জয়ের স্বাদ পায় বাংলাদেশ। ২০০৬ সালে প্রথম ইনিংসে ১৫৮ রানের লিড নিয়ে ক্রিকেট বিশ্বকে চমকে দিয়েও শেষ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩ উইকেটে পরাজয় হয় বাংলাদেশের। ২০০৯ সালে দেশের বাইরে প্রথম টেস্ট জয় বাংলাদেশের। শীর্ষস্থানীয় সব খেলোয়াড় ধর্মঘটে যাওয়ায় নতুন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দুই টেস্টেই জয় পায় বাংলাদেশ।

পরিচালনা পরিষদ[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সর্বোচ্চ ক্রীড়া নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে রয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড[৩] খেলার মাঠ নির্ধারণ, দলের সফর, দল পরিচালনা ও ক্রিকেট খেলার মানোন্নয়ন বৃদ্ধি ঘটানোই এ সংস্থার প্রধান উদ্দেশ্য। এছাড়াও, দলের স্পন্সরশীপের বিষয়েও বোর্ড দায়বদ্ধ। ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত এ সংস্থাটি বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড নামে পরিচিত ছিল।[৪] ১৯৭৬ সালে সংস্থার খসড়া গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করা হয়।[৫] জানুয়ারি, ২০০৭ সালে বোর্ড কর্তৃপক্ষ ‘কন্ট্রোল’ শব্দটি বিলুপ্ত করে।[৬] বাংলাদেশ সরকার বিসিবি’র সভাপতি নিয়োগ করে থাকেন।[৭] বর্তমান বিসিবি সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নাজমুল হাসান
২০০৩ সাল থেকে ২০১২ সাল পয্রন্ত টেলিযোগাযোগ কোম্পানি গ্রামীণফোন কর্তৃপক্ষ পুরুষ ও মহিলাদের জাতীয় ক্রিকেট দলের স্পন্সর হিসেবে কাজ করছে। তারা ২০০৭ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে ৳১৫১.৫ মিলিয়ন টাকা দেশের ক্রিকেট খেলার মানোন্নয়নে বিনিয়োগ করে।এখন দেশীয় জুস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান প্রাণ প্রাণ ফ্রুটো পুরুষ ও মহিলাদের জাতীয় ক্রিকেট দলের স্পন্সর হিসেবে কাজ করছে। [৮]
২০০৬ সালে বিসিবি কর্তৃপক্ষ কিশোর ও অনভিজ্ঞতাসম্পন্ন খেলোয়াড়দের জন্য একটি একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে।[৯] জাতীয় খেলোয়াড়দেরকে উৎসাহিত করার জন্য কেন্দ্রীয়ভাবে চুক্তিবদ্ধ করা হয় ও ম্যাচ ফি প্রদান করা হয়। ২০০৫ সালে প্রতি টেস্টে মাথাপিছু $১,০০০ মার্কিন ডলার ও একদিনের আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণের জন্য $৫০০ মার্কিন ডলার প্রদান করে।[১০]

টুর্নামেন্ট ইতিহাস[সম্পাদনা]

ক্রিকেট বিশ্বকাপ রেকর্ড
বছরপর্বঅবস্থানখেলেছেজয়হারটাইএনআর
ইংল্যান্ড ১৯৭৫যোগ্য নয়
ইংল্যান্ড ১৯৭৯যোগ্যতা অর্জন করেনি
ইংল্যান্ড ১৯৮৩যোগ্যতা অর্জন করেনি
ভারতপাকিস্তান ১৯৮৭যোগ্যতা অর্জন করেনি
অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড ১৯৯২যোগ্যতা অর্জন করেনি
ভারত পাকিস্তান শ্রীলঙ্কা ১৯৯৬যোগ্যতা অর্জন করেনি
ইংল্যান্ড ১৯৯৯পর্ব ১৯/১২
দক্ষিণ আফ্রিকাজিম্বাবুয়েকেনিয়া ২০০৩পর্ব ১১৩/১৪
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড ২০০৭দ্বিতীয় পর্ব৭/১৬
ভারত শ্রীলঙ্কা বাংলাদেশ ২০১১পর্ব ১৯/১৪
অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড ২০১৫কোয়াটার ফাইনাল৭/১৪
ইংল্যান্ড ২০১৯যোগ্যতা অর্জন
মোট৩৩১১২০
বিশ্ব টুয়েন্টি২০ রেকর্ড
বছরপর্বঅবস্থানখেলেছেজয়হারটাইএনআর
দক্ষিণ আফ্রিকা ২০০৭পর্ব ২৮/১২
ইংল্যান্ড ২০০৯পর্ব ১৯/১২
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড ২০১০পর্ব ১৯/১২
শ্রীলঙ্কা ২০১২পর্ব ১৯/১২
বাংলাদেশ ২০১৪পর্ব ২-
ভারত ২০১৬পর্ব ২-
মোট২৫১৯
এশিয়া কাপ রেকর্ড
বছরপর্বঅবস্থানখেলেছেজয়হারটাইএনআর
সংযুক্ত আরব আমিরাত ১৯৮৪যোগ্যতা অর্জন করেনি
শ্রীলঙ্কা ১৯৮৬প্রথম পর্ব৩/৩
বাংলাদেশ ১৯৮৮প্রথম পর্ব৪/৪
ভারত ১৯৯০–৯১প্রথম পর্ব৩/৩
সংযুক্ত আরব আমিরাত ১৯৯৫প্রথম পর্ব৪/৪
শ্রীলঙ্কা ১৯৯৭প্রথম পর্ব৪/৪
বাংলাদেশ ২০০০প্রথম পর্ব৪/৪
শ্রীলঙ্কা ২০০৪দ্বিতীয় পর্ব৪/৬
পাকিস্তান ২০০৮দ্বিতীয় পর্ব৪/৬
শ্রীলঙ্কা ২০১০প্রথম পর্ব৪/৪
বাংলাদেশ ২০১২রানার্স আপ২/৪
বাংলাদেশ ২০১৪প্রথম পর্ব৫/৫
বাংলাদেশ ২০১৬রানার্স আপ২/৫
মোট৪২৩৫
মাল্টিস্পোর্টস ইভেন্টস
বছরপর্বঅবস্থানখেলেছেজয়হারটাইএনআর
মালয়েশিয়া ১৯৯৮ কমনওয়েলথ গেমসপর্ব ১১৪/১৬
চীন ২০১০ এশিয়ান গেমসচ্যাম্পিয়ন্স১/৯
দক্ষিণ কোরিয়া ২০১৪ এশিয়ান গেমস-------
বছরপর্ব
২০০০প্রাথমিক বাছাই পর্ব
২০০২গ্রুপ/পুল স্টেজ - প্রথম রাউন্ড
২০০৪গ্রুপ/পুল স্টেজ - প্রথম রাউন্ড
২০০৬প্রাথমিক বাছাই পর্ব
২০১৭সেমি ফাইনাল
অন্যান্য প্রধান টুর্নামেন্ট
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশীপ
  • ২০০১/০২: প্রথম পর্ব
এসিসি ট্রফি
অস্ট্রাল-এশিয়া কাপ
  • ১৯৮৬: অংশগ্রহণ করেনি
  • ১৯৯০: প্রথম পর্ব
  • ১৯৯৪: অংশগ্রহণ করেনি

দলের সদস্যবৃন্দ[সম্পাদনা]

ঢাকা'র শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত খেলায় বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়েরা জিম্বাবুয়ে দলের উদ্বোধনী জুটি ভেঙ্গে আনন্দ প্রকাশ করছে।
ওপেনিং ব্যাট্সম্যান
১. তামিম ইকবাল ২. ইমরুল কায়েস ৩. সৌম্য সরকার
মিডল অর্ডার ব্যাট্সম্যান
১. মাহমুদুল্লাহ ২. মুমিনুল হক ৩. নাজমুল হোসেন শান্ত ৪. মুক্তার আলী ৫. রনি তালুকদার ৬. সাব্বির রহমান
ওইকেটকিপার
১. মুশফিকুর রহিম ২. মোহাম্মদ মিঠুন আলী ৩. এনামুল হক ৪. নুরুল হাসান ৫. লিটন দাস
অলরাউন্ডার
১. মোশাররফ হোসেন ২. সাকিব আল হাসান ৩. মাশরাফি বিন মুর্তজা ৪. ফরহাদ রেজা ৫. শুভাগত হোম ৬. তানভীর হায়দার ৭. মোসাদ্দেক হোসেন ৮. নাসির হোসেন ৯. আবুল হাসান ১০. মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ১১. মেহেদী হাসান মিরাজ
সিম বোলার
১. মোহাম্মদ শহীদ ২. শুভাশিস রায় ৩. শফিউল ইসলাম ৪. রুবেল হোসেন ৫. আল আমিন হোসেন ৬. কামরুল ইসলাম রাব্বী ৭. তাসকিন আহমেদ ৮. মুস্তাফিজুর রহমান ৯. আবু হায়দার রনি
স্পিন বোলার
১. আরাফাত সানি ২. সাকলাইন সজীব ৩. সানজামুল ইসলাম ৪. সোহাগ গাজী ৫. তাইজুল ইসলাম ৬. জুবায়ের হোসেন

কোচিং কর্মকর্তা[সম্পাদনা]

ওয়ানডে ক্রিকেটে ব্যাটিং পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]

গত ২ বৎসরে ওডিআইয়ে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশী খেলোয়াড়দের ব্যাটিং পরিসংখ্যান
খেলোয়াড়ের নামম্যাচইনিংসঅপরাজিতরানসর্বোচ্চগড়বলস্ট্রাইক রেটশতকঅর্ধ-শতকডাকবাউণ্ডারীছক্কা
সাকিব আল হাসান১৫২১৪৫২৩৪৩১৪১৩৪*।৫৩.৭৯৮০.২০৩০৩৮৩৩২
তামিম ইকবাল১৪৬১৪৫৪৫১০১৫৪৩১.৫৩৫৭৩৩৭৮.৬৬৩০৫১৪৫৯
এনামুল হক বিজয়৩০২৭৯৫০১২০৩৫.১৮১৩৫৭৭০.০০৯১১৬
সৌম্য সরকার১২১২৪৪৭১২৭*৪০.৬৩৪৬০৯৭.১৭৫৭১১
জুমান|২৬২৪৫৪৩৬০২৩.৬৩৭২৮৭৪.৫৮৫৯
মোহাম্মদ আশরাফুল১৭৭১৬৯১৩৩৪৬৮১০৯২২.২৩৪৯৪৭৭০.১০২০১১৩৫৪২৯
সাব্বির রহমান১৬১৪৩৪৩৫৩৩৪.৩০৩২৫১০৫.৫৩৩৫১০
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ১১৯১০৩২৯২৫১৪১২৮*৩৩.৯৭৩৪১৪৭৩.৬৩১২১৯৯২৪
নাসির হোসেন৪৯৪০১১২৭১০০৩৪.১৫১৩৯৫৮০.৭৮৯৯১৪
মুশফিকুর রহিম১৫১১৪০২১৩৭১৬১১৭৩১.২২৪৯৪৪৭৫.১৬২২২৯৭৫১
মাশরাফি বিন মর্তুজা১৫৩১১৫২১১৩৯৫৫১*১৪.৮৪১৫৭৪৮৮.৬২১১৮৪৮
শফিউল ইসলাম৫২২৮১২৪২৪*৬.৫২২১৩৫৮.২১১৩
রুবেল হোসেন৬৪৩৩১৮৮৭১৮*৫.৮০১৫৫৫৬.১২
আব্দুর রাজ্জাক১৫৩৯৭৩৯৭৭৯৫৩ *১৩.৪৩১০২০৭৬.৩৭--১৫৫২১
তাসকিন আহমেদ১৪১.০০১১২৭.২৭----
সর্বশেষ হালনাগাদ: ২৩ই জুন২০১৫ তারিখ পর্যন্ত[২৫]

অন্যান্য দলের বিরুদ্ধে ফলাফল[সম্পাদনা]

ওয়ানডে ক্রিকেটে[সম্পাদনা]

বিপক্ষসময়কালম্যাচজয়পরাজয়টাইস্থগিতসাফল্যের হার
অস্ট্রেলিয়া১৯৯০-২০১৭২০১৮৫.২৬%
ভারত১৯৮৮-২০১৭৩৩২৭১৫.৬২%
শ্রীলঙ্কা১৯৮৬-২০১৮৪৩৩৫১৪.৬৩%
দক্ষিণ আফ্রিকা২০০২-২০১৭২০১৭১৫.০০%
ইংল্যান্ড২০০০-২০১৭২০১৬২০.০০%
পাকিস্তান১৯৮৬-২০১৭৩৫৩১১১.৪২%
নিউজিল্যান্ড১৯৯০-২০১৭৩১১০২১৩২.২৫%
ওয়েস্ট ইন্ডিজ১৯৯৯-২০১৪২৮১৯২৬.৯২%
আয়ারল্যান্ড২০০৭-২০১৭৭৫.০০%
জিম্বাবুয়ে১৯৯৭-২০১৮৬৯৪১২৮৫৯.৪২%
নেদারল্যান্ড২০১০-২০১১৫০.০০%
কেনিয়া১৯৯৭-২০০৬১৪৫৭.১৪%
স্কটল্যান্ড১৯৯৯-২০০৬১০০%
বারমুদা২০০৭-২০০৭১০০%
কানাডা২০০৩-২০০৭৫০%
হংকং২০০৪-২০০৪১০০%
সংযুক্ত আরব আমিরাত২০০৮-২০০৮১০০%
আফগানিস্তান২০১৪-২০১৬৬০%
সর্বশেষ হালনাগাদ: জানুয়ারি ২৬, ২০১৮ইং।[২৬]
  • লক্ষণীয়: (১) ফলাফলের ক্ষেত্রে 'স্থগিত'কে হিসাবে আনা হয়নি। (২) টাই-কে অর্ধেক জয় হিসেবে গণনা করা হয়েছে।

টেস্ট ক্রিকেটে[সম্পাদনা]

বিপক্ষের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ইনিংসগুলো[সম্পাদনা]

ওয়ানডে ক্রিকেটে[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল ২০১৫ সালের ১৭ এপ্রিল প্রতিপক্ষ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ঢাকার মিরপুরে ৬ উইকেটে ৩২৯ রান করে বাংলাদেশ তাদের সর্বোচ্চ স্কোর গড়ে।

টেস্ট ক্রিকেটে[সম্পাদনা]

স্বাগতিক দলপ্রতিপক্ষবিজয়ী দলফলাফলভেন্যুতারিখওডিআই নং
বাংলাদেশশ্রীলংকাশ্রীলংকা৭ উইকেটেঢাকা৪ জানুয়ারি, ২০১০২৯৩৭
বাংলাদেশভারতভারত৬ উইকেটেঢাকা৭ জানুয়ারি, ২০১০২৯৩৯
বাংলাদেশশ্রীলঙ্কাশ্রীলঙ্কা৯ উইকেটেঢাকা৮ জানুয়ারি, ২০১০২৯৪০
বাংলাদেশভারতভারত৬ উইকেটেঢাকা১১ জানুয়ারি২০১০২৯৪২
নিউজিল্যান্ডবাংলাদেশনিউজিল্যান্ড১৪৬ রানেন্যাপিয়ার৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১০২৯৪৯
নিউজিল্যান্ডবাংলাদেশনিউজিল্যান্ড৫ উইকেটেডুনেডিন৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১০২৯৫১
নিউজিল্যান্ডবাংলাদেশনিউজিল্যান্ড৩ উইকেটেক্রাইস্টচার্চ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১০২৯৫৩
বাংলাদেশইংল্যান্ডইংল্যান্ড৬ উইকেটেঢাকা২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১০২৯৬৪
বাংলাদেশইংল্যান্ডইংল্যান্ড২ উইকেটেঢাকা২ মার্চ, ২০১০২৯৬৫
বাংলাদেশইংল্যান্ডইংল্যান্ড৪৫ রানেচট্টগ্রাম৫ মার্চ, ২০১০২৯৬৮
বাংলাদেশভারতভারত৬ উইকেটেডাম্বুলা১৬ জুন, ২০১০২৯৯৩
শ্রীলঙ্কাবাংলাদেশশ্রীলঙ্কা১২৬ রানেডাম্বুলা১৮ জুন, ২০১০২৯৯৫
বাংলাদেশপাকিস্তানপাকিস্তান১৩৯ রানেডাম্বুলা২১ জুন, ২০১০২৯৯৮
ইংল্যান্ডবাংলাদেশইংল্যান্ড৬ উইকেটেনটিংহ্যাম৮ জুলাই, ২০১০৩০১৮
ইংল্যান্ডবাংলাদেশবাংলাদেশ৫ রানেব্রিস্টল১০ জুলাই, ২০১০৩০২৫
ইংল্যান্ডবাংলাদেশইংল্যান্ড১৪৪ রানেবার্মিংহাম১২ জুলাই, ২০১০৩০২৬
আয়ারল্যান্ডবাংলাদেশআয়ারল্যান্ড৭ উইকেটেবেলফাস্ট১৫ জুলাই, ২০১০৩০২৭
আয়ারল্যান্ডবাংলাদেশবাংলাদেশ৬ উইকেটেবেলফাস্ট১৬ জুলাই, ২০১০৩০২৮
স্কটল্যান্ডবাংলাদেশস্থগিতগ্লাসগো১৯ জুলাই, ২০১০৩০২৮এ
বাংলাদেশনেদারল্যান্ডনেদারল্যান্ড৬ উইকেটেগ্লাসগো২০ জুলাই, ২০১০৩০২৯
বাংলাদেশনিউজিল্যান্ডবাংলাদেশ৯ রানেঢাকা৫ অক্টোবর, ২০১০৩০৫১
বাংলাদেশনিউজিল্যান্ডস্থগিতঢাকা৮ অক্টোবর, ২০১০৩০৫২এ
বাংলাদেশনিউজিল্যান্ডবাংলাদেশ৭ উইকেটেঢাকা১১ অক্টোবর, ২০১০৩০৫৪
বাংলাদেশনিউজিল্যান্ডবাংলাদেশ৯ রানেঢাকা১৪ অক্টোবর, ২০১০৩০৫৬
বাংলাদেশনিউজিল্যান্ডবাংলাদেশ৩ রানেঢাকা১৭ অক্টোবর, ২০১০৩০৫৮
বাংলাদেশজিম্বাবুয়েজিম্বাবুয়ে৯ রানেঢাকা১ ডিসেম্বর, ২০১০৩০৭১
বাংলাদেশজিম্বাবুয়েবাংলাদেশ৬ উইকেটেঢাকা৩ ডিসেম্বর, ২০১০৩০৭৩
বাংলাদেশজিম্বাবুয়েবাংলাদেশ৬৫ রানেঢাকা৬ ডিসেম্বর, ২০১০৩০৭৫
বাংলাদেশজিম্বাবুয়েস্থগিতচট্টগ্রাম১০ ডিসেম্বর, ২০১০৩০৭৬এ
বাংলাদেশজিম্বাবুয়েবাংলাদেশ৬ উইকেটেচট্টগ্রাম১২ ডিসেম্বর, ২০১০৩০৭৮
সর্বশেষ হালনাগাদ: ফেব্রুয়ারি ৫, ২০১১ইং তারিখ পর্যন্ত।[২৭]

ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশের হ্যাট্রিকগুলো[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় এ পর্যন্ত ৫ (পাঁচ)জন খেলোয়াড় পরপর তিন বলে তিনজন ব্যাটসম্যানকে আউট করে হ্যাট্রিক করার বিরল সৌভাগ্য অর্জন করেন। ১ম হ্যাট্রিক (বিশ্বে ২১তম) করেন - শাহাদাত হোসেন[২৮], ২য় হ্যাট্রিক করেন (বিশ্বে ২৭তম) - আব্দুর রাজ্জাক।[২৯] এবং ৩য় হ্যাট্রিক করেন (বিশ্বে ৩৪তম) - রুবেল হোসেন।[৩০]
বাংলাদেশী বোলারদের হ্যাট্রিক
ক্রমিক নংওডিআই নংবোলারের নামদলের নামবিপক্ষযাদেরকে আউট করেছেনমাঠতারিখ
১।২,৩৯৪শাহাদাত হোসেন বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে হারারে স্পোর্টস ক্লাবহারারে২ আগস্ট, ২০০৬
২।৩,০৭৩আব্দুর রাজ্জাক বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামমিরপুর৩ ডিসেম্বর, ২০১০
৩।৩,৪২৩রুবেল হোসেন বাংলাদেশ নিউজিল্যান্ড শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামমিরপুর২৯ অক্টোবর, ২০১৩

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে হ্যাট্রিক[সম্পাদনা]

বিপক্ষীয় বোলারের হ্যাট্রিক
ক্রমিক নংওডিআই নংবোলারের নামদলের নামবিপক্ষযাদেরকে আউট করেছেনভেন্যুতারিখ
১।[D][F]১,৯৫০[৩১]চামিন্দা ভাস শ্রীলঙ্কা বাংলাদেশ পিটারমারিতজ্‌বার্গ ওভালপিটারমারিতজ্‌বার্গ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩

ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সেরা বোলিং[সম্পাদনা]

উইকেট/রানবোলারের নামবিপক্ষভেন্যুসাল
৬/২৬মাশরাফি বিন মুর্তজা কেনিয়ানাইরোবি২০০৬
৬/২৬রুবেল হোসেন নিউজিল্যান্ডমিরপুর২০১৩
৬/৪৩মুস্তাফিজুর রহমান ভারতমিরপুর২০১৫
৫/২৮তাসকিন আহমেদ ভারতমিরপুর২০১৪
৫/২৯আব্দুর রাজ্জাক জিম্বাবুয়েমিরপুর২০০৯

একদিনের ক্রিকেটে[সম্পাদনা]

খেলায় অনন্য অর্জনগুলো[সম্পাদনা]

সর্বোচ্চ ...সাফল্যের বিবরণতারিখমন্তব্য
দলীয় রান৩২৯/৬ বনাম বনাম পাকিস্তানমিরপুর১৭ এপ্রিল,২০১৫
মোট ব্যক্তিগত রানতামিম ইকবাল
খেলায় ব্যক্তিগত রান১৫৪, তামিম ইকবাল, বিপক্ষ জিম্বাবুয়ে, বুলাওয়ে, ২০০৯
জুটি
সেঞ্চুরি৬টি, সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবাল
হাফ-সেঞ্চুরিতামিম ইকবাল
উইকেট-কিপার কর্তৃক আউট১২৬টি; খালেদ মাসুদ; ১২৬ খেলায়
উইকেট-কিপার ব্যতীত আউটকারী৩৬টি; মাশরাফি বিন মর্তুজা; ১১৬ খেলায়
গড় (সর্বনিম্ন ৩০.০০)সাকিব আল হাসান; ৩৪.৯৮
ম্যাচে সিক্স বা ছক্কা৭টি; তামিম ইকবাল; বিপক্ষ ....
মোট ব্যক্তিগতভাবে সিক্স বা ছক্কা৪৯টি; আফতাব আহমেদ; ৮০ খেলায়
খেলায় অংশগ্রহণ
অধিনায়ক হিসেবে অংশগ্রহণহাবিবুল বাশার; ৬৯টি খেলায়; ২০০৪ - ২০০৭

ওয়ানডে পার্টনারশীপগুলো[সম্পাদনা]

প্রতি উইকেটে সর্বোচ্চ রান
উইকেটরানখেলোয়াড়দ্বয়বিপক্ষমাঠখেলার তারিখম্যাচ নং
১ম১৭০শাহরিয়ার হোসেন-মেহরাব হোসেনজিম্বাবুয়েঢাকা২৫ মার্চ, ১৯৯৯১৪২০
২য়১৬০ইমরুল কায়েস-জুনায়েদ সিদ্দিকীপাকিস্তানডাম্বুলা২১ জুন, ২০১০২৯৯৮
৩য়১৭৮তামিম ইকবাল-মুশফিকুর রহিমপাকিস্তানঢাকা১৭ এপ্রিল ২০১৫
৪র্থ১৭৫*রাজিন সালেহ-হাবিবুল বাশারকেনিয়াফতুল্লা২৫ মার্চ২০০৬২৩৫৬
৫ম২২৪সাকিব আল হাসান-মাহমুদুল্লাহ রিয়াদনিউজিল্যান্ডকার্ডিফ৯ জুন ২০১৭৩৮৮৩
৬ষ্ঠ১২৩*আল শাহারিয়ার-খালেদ মাসুদওয়েস্ট ইন্ডিজঢাকা৮ অক্টোবর, ১৯৯৯১৫১০
৭ম১০১মুশফিকুর রহিম-নাঈম ইসলামনিউজিল্যান্ডডুনেডিন৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১০২৯৫১
৮ম৭০*খালেদ মাসুদ -মোহাম্মদ রফিকনিউজিল্যান্ডকিংবার্লী২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০০৩১৯৬৮
৯ম৯৭সাকিব আল হাসান - মাশরাফি বিন মর্তুজাপাকিস্তানমুলতান১৬ এপ্রিল, ২০০৮২৭০২
১০ম৫৪*খালেদ মাসুদ -তাপস বৈশ্যশ্রীলঙ্কাকলম্বো (সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব)৩১ আগস্ট, ২০০৫২২৭৫
সর্বশেষ হালনাগাদ: (জানুয়ারি ২৬, ২০১৮ইং তারিখ পর্যন্ত)[৩২]
  •  = বাংলাদেশের পক্ষে যে-কোন উইকেটে সর্বোচ্চ রান।

ওয়ানডের উইকেট সংক্রান্ত[সম্পাদনা]

সর্বোচ্চবিবরণখেলোয়াড়ের নামঅন্যান্যমন্তব্য
উইকেট প্রাপ্তি১৬২আব্দুর রাজ্জাকগড়: ২৬.৯০১১১ ম্যাচে
ম্যাচে বোলিং৬/২৬মাশরাফি বিন মর্তুজাবনাম কেনিয়া২০০৬
৫ উইকেট অর্জন৩বারআব্দুর রাজ্জাক
গড় (কমপক্ষে ৫০ ওভার)২৬.৯০আব্দুর রাজ্জাক
স্ট্রাইক রেট (কমপক্ষে ৫০ ওভার)৩০.১০সাইফুল ইসলাম

দেশের পক্ষে সর্বোচ্চ উইকেটধারী[সম্পাদনা]

সাকিব আল হাসান: বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের মর্যাদা পেয়েছেন
একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট বা ওডিআইয়ে জানুয়ারি ২০১৮ইং তারিখ পর্যন্ত মাশরাফি বিন মর্তুজা ২৩৬ টি উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে সর্বোচ্চ স্থান দখল করে আছেন।
ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশের শীর্ষ-১০ বোলার
বোলারের নামম্যাচওভারমেইডেনরানমোট উইকেটগড়ইকোনমীস্টাইক রেট৪-উইকেট৫-উইকেট
মাশরাফি বিন মর্তুজা †১৮৪১৫২৮.৫১১৪৭২৭৮২৩৬৩০.৮৩৪.৭৩৩৮.৮
সাকিব আল হাসান †১৮৪১৫৫২.১৭৯৬৯০৪২৩৫২৯.৩৭৪.৪৪৩৯.৬
আব্দুর রাজ্জাক †১১১৯৮০.৫৪৮৪৩৫৮১৬২২৬.৯৪.৪৪৩৬.৩
মোহাম্মদ রফিক১২৩১০৪৯৬৩৪৬১২১১৯৩৮.৭৫৪.৩৯৫২.৮
রুবেল হোসেন
মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ †৬১৩০৭১৫০৮৩১৫১.৫৪৫.২০৫৯.৪
খালেদ মাহমুদ৭৭৫৬৪.১৩০২৮৬৫৬৭৪২.৭৬৫.০৭৫০.৫
শফিউল ইসলাম সুহাস †২৩১৬০.৫১০১০৩২৩১.৫৬৬.২৭৩০.১
সৈয়দ রাসেল †৫২৪৪২.৫৪১২০৫১৬১৩৩.৬২৪.৬৩৪৩.৫
তাপস বৈশ্য৫৬৪৩৪.৪১৮২৪৫২৫৯৪১.৫৫৫.৬৪৪৪.২
মুস্তাফিজুর রহমান
শাহাদাত হোসেন †৪৬৩২১.২১৮১৮২৪৪২৪৩.৪২৫.৬৭৪৫.৯
সর্বশেষ হালনাগাদ: ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ইং[৩৩]
  • দ্রষ্টব্য: † = একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় অদ্যাবধি খেলছেন।